Class 12 Political Science Chapter 6 Question Answer ।।HS Pol Science MCQ SAQ উচ্চ মাধ্যমিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান ষষ্ঠ অধ্যায়

 উচ্চ মাধ্যমিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান ষষ্ঠ অধ্যায় MCQ SAQ প্রশ্ন উত্তর – Class 12 Political Science Chapter 6 Question Answer – HS Pol Science MCQ SAQ

Class 12 Political Science Chapter 6 Question Answer – HS Pol Science MCQ SAQ

এখানে সংসদ নমুনা থেকে শুরু করে সালের সব MCQ আছে। এগুলো পড়লে উচ্চমাধ্যমিক ষষ্ঠ অধ্যায়ের MCQ এর জন্য কোনো Book পড়তে হবে না। যারা ভবিষ্যতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান অনার্স নিয়ে পড়বে, তোমরাই শুধু উচ্চমাধ্যমিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান TEXT BOOK ভালো করে পড়বে।


MCQ

(১) স্পিরিট অব দ্য লজ গ্রন্থটি লেখেন – মন্তেস্কু


(২) Spirit of the Laws গ্রন্থটি প্রকাশিত হয় – 1748 সালে


(৩) মন্তেস্থ তার কোন গ্রন্থে ‘ব্যক্তিস্বাধীনতা সংরক্ষনের জন্য ক্ষমতাস্বতন্ত্রীকরণের প্রযোজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন – Spirit of the Laws


(৪) ‘কমেন্টারিজ অন দ্য লজ অব ইংল্যান্ড’ গ্রন্থটি প্রকাশিত হয় – 1965 সালে


(৫) কমেন্টারিজ অন দ্য লজ অব ইংল্যান্ড গ্রন্থটি লেখেন – মন্তেস্কু


(৬) ‘ক্ষমতাস্বতন্ত্রীকরণ নীতি স্বাধীনতার রক্ষাকবচ’ কে বলেছেন – মন্তেস্কু


(৭) ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির মূখ্য প্রবক্তা – মন্তেস্কু


(৮) ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির মূল বক্তব্যটি  – সরকারের তিনটি বিভাগের সম্পূর্ণ স্বতন্ত্রীকরণ


(*) মন্তেস্কুর পর ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতিকে আরো পরিস্ফুট করে তোলেন – ব্ল্যাকস্টোন


(৯) ফ্রান্সের গণপরিষদ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনে ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতিকে অপরিহার্য বলে ঘোষণা করে – 1789 সালে।


(১০) বর্তমানে ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রয়োগ দেখা যায় – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, মেস্কিকো ইত্যাদি


(১১) ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির বাস্তব প্রয়োগ – অসম্ভব


(১২) তত্ত্বগতভাবে ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির অস্তিত্ব রয়েছে – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে


(১৩) ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির পীঠস্থান – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র


(১৪) পূর্ণ ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ ব্যবস্থা – সম্ভব নয়


(১৫) একক পরিচালকের প্রকৃষ্ট উদাহরণ – চরম রাজতন্ত্র


(১৬) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি হলেন – একক পরিচালক


(১৭) বহু-পরিচালক বিশিষ্ট শাসন ব্যবস্থা বা যৌথ শাসকের উদাহরণ – সুইজারল্যান্ড


(১৮) “ব্রিটেনের সরকার দেশের প্রভু এবং প্রধানমন্ত্রী হলেন সরকারের প্রভু”, কার মতে – গ্রিভস


(১৯) নামসর্বস্ব শাসকের উদাহরণ – ব্রিটেনের রাজা/রানি এবং ভারতের রাষ্ট্রপতি


(২০) প্রতিটি দেশের শাসন বিভাগের অন্যতম কাজ হল – নীতি নির্ধারণ করা


(২১) অর্ডিন্যান্স জারি করতে পারে – বিচার বিভাগ


(২২) সরকারের তিনটি বিভাগ হল শাসন বিভাগ, আইন বিভাগ – বিচার বিভাগ


(২৩) শাসন বিভাগের অ-স্থায়ী বা রাজনৈতিক অংশ – মন্ত্রিপরিষদ


(২৪) শাসন বিভাগের অ-রাজনৈতিক অংশ – স্থায়ীভাবে নিযুক্ত কর্মী


(২৫) শাসন বিভাগের অ-রাজনৈতিক অংশের উচ্চপদস্থ কর্মীদের বলা হয় – আমলা


(২৬) অ-রাজনৈতিক বা স্থায়ী প্রশাসকরা হলেন – আমলা তন্ত্রের সদস্য


(২৭) নামসর্বস্ব রাষ্ট্রপ্রধান থাকেন – সংসদীয় ব্যবস্থায়


(২৮) ব্রিটেনের নিয়মতান্ত্রিক শাসক হলেন – রাজা বা রানি


(২৯) উত্তরাধিকার সূত্রে মনোনীত শাসকের উদাহরণ – ব্রিটেনের রাজা বা রানি


(৩০) উত্তরাধিকার সূত্রে মনোনীত শাসক দেখা যায় – গ্রেট ব্রিটেনে (ইংল্যান্ড)


(৩১) আমলাতন্ত্রের সদস্যরা রাষ্ট্রের স্থায়ী প্রশাসক – সত্য


(৩২) আমলা তন্ত্রের প্রধান কাজ – সরকারের নীতি সমূহের রুপায়ন


(৩৩) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি হলেন রাষ্ট্রের – সাংবিধানিক ও প্রকৃত


(৩৪) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে প্রতিটি অঙ্গ রাজ্য থেকে কয়জন করে প্রতিনিধি নির্বাচিত হন – 2 জন


(৩৫) ব্রিটেনের আইনসভার উচ্চ কক্ষের নাম – লডসভা


(৩৬) ব্রিটেনের আইনসভার নিম্ন কক্ষটিকে বলা হয় – কমন্স সভা


(৩৭) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভার উচ্চ কক্ষের নাম – সিনেট


(৩৮) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভার নিম্ন কক্ষের নাম – জনপ্রতিনিধি সভা


(৩৯) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভাকে বলা হয় – কংগ্রেস


(৪০) “দ্বিতীয় কক্ষ যদি প্রথম কক্ষের সঙ্গে একমত হয়, তবে তা অনাবশ্যক; আর যদি ভিন্নমত পোষণ করে, তবে তা ক্ষতিকারক”। কে মন্তব্য করেছেন – আবে সিয়ে


(৪১) কম জনসংখা বিশিষ্ট রাষ্ট্র হল – ভাটিকান সিটি


(৪২) বর্তমানে 112 টি রাষ্ট্রের আইনসভা হল – এককক্ষ বিশিষ্ট


(৪৩) দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার সমর্থক – জে.এস.মিল, লড ব্রাইস, হেনরি মেইন, লড আকটন, দ্যুগুই, গেটেল ইত্যাদি।


(৪৪) দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা কে “বিপরীত গামী অশ্ব ও অশ্বযান”-এর সঙ্গে তুলনা করেছেন – বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন


(৪৫) জ্ঞানী, গুণী ও অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা যে আইনসভায় স্থান পায়, তা হল – দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট


(৪৬) দ্বিকক্ষ ব্যবস্থাকে ‘রাজনৈতিক বিকাশের একটি রুপান্তকালীন পর্যায়’ বলে অভিহিত করেছেন – অধ্যাপক গেটেল


(৪৭) ব্রিটেনের আইনবিভাগ গঠিত হয় – রাজা বা রানি এবং পার্লামেন্ট কে নিয়ে


(৪৮) আইনসভার উচ্চ কক্ষ সর্বোচ্চ আপিল আদালত হিসেবে কাজ করে – ব্রিটেনে


(৪৯) যে শাসন ব্যবস্থায় আইন বিভাগ শাসন বিভাগকে নিয়ন্ত্রণ করে, সেটি হল – সংসদীয়


(৫০) পপুলার চেম্বার বা জনপ্রিয় কক্ষ বলা হয় – নিম্ন কক্ষকে


(৫১) পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী ২য় কক্ষ হল – মার্কিন সিনেট


(৫২) মন্ত্রীসভা আইনসভার কাছে দায়িত্বশীল থাকে – সংসদীয় ব্যবস্থায়


(৫৩) আইনসভার কর্তৃক বিচারপতিরা নিযুক্ত হন – সুইজারল্যান্ড


(৫৪) কী ধরনের সরকারের ক্ষেত্রে আইনসভার উচ্চকক্ষ টি আবশ্যিক – সংসদীয়


(৫৫) এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার সমর্থক – ল্যাস্কি, বেস্থাম, আবেসিয়ে, ফ্রাঙ্কলিন ইত্যাদি


(৫৬) এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা আছে এমন একটি রাষ্ট্র হল – চীন


(৫৭) পশ্চিম বঙ্গের আইনসভা – এককক্ষ বিশিষ্ট


(৫৮) “বিচার বিভাগের কর্মদক্ষতা অপেক্ষা সরকারের উৎকর্ষ বিচারের অন্য কোনো শ্রেষ্ঠ মানদন্ড নেই” কে মন্তব্য করেছেন – লড ব্রাইস


(৫৯) “স্বাধীনতা সংরক্ষণের জন্য বিচার বিভাগের স্বাতন্ত্র্য অত্যাবশ্যক”। কে বলেছেন – ল্যাঙ্কি


(৬০) আইনের রক্ষাকর্তা ও ব্যাখ্যা কর্তা বলে অভিহিত করা হয় – বিচার বিভাগকে


(৬১) উদারনৈতিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বিচারপতিদের নিরপেক্ষতাকে “আধা-অলীক কাহিনি” বলে বর্ণনা করেছেন – অ্যালান বল


(৬২) কোন শাসন ব্যবস্থায় বিচারবিভাগ সংবিধানের ব্যাখ্যা কর্তা ও রক্ষা কর্তা হিসেবে কাজ করে – যুক্তরাষ্ট্রীয়


(৬৩) সরকারের তৃতীয় অঙ্গ বলা হয় – বিচার বিভাগকে


(৬৪) বিচার বিভাগ আইনের – ব্যাখ্যা করে


(৬৫) সবচেয়ে ক্ষমতাশালী বিচার বিভাগ রয়েছে – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে


(৬৬) ব্যক্তিস্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার রক্ষার দায়িত্ব পালন করে – বিচার বিভাগ


(৬৭) “দ্বিতীয় পরিষদ হল স্বাধীনতার অপরিহার্য নিরাপত্তা” বা, “আইনসভার দ্বিতীয় কক্ষ হল ব্যক্তিস্বাধীনতার একটি প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা” কথাটি বলেছেন – লড অ্যাকটন


(৬৮) “বিচারপতিরা যদি দুর্নীতি পরায়ণ এবং বিকৃত মনোবৃত্তি সম্পন্ন হন, তবে ন্যায় বিচার পদদলিত হতে বাধ্য”। উক্তিটি হল– গোখেলের


(৬৯) “বিচার বিভাগের অস্তিত্ব ব্যতিরেকে সভ্য রাষ্ট্রের-কল্পনা করা যায় না”। এ কথা বলেছেন – গার্নার


(৭০) ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি অনুসৃত হয়েছে – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে


(৭১) “ন্যায়বিচারের দীপশিখাটি অন্ধকারের মধ্যে নিভে গেলে কী ভীষণ সেই অন্ধকার”, এ কথা বলেছেন – লড ব্রাইস


(৭২) ভারতের অঙ্গরাজ্যের রাজ্যপালেরা – নিয়মতান্ত্রিক


(৭৩) সরকারের কার্যাবলিকে মূলত ভাগ করা যায় – 3 ভাগে


(৭৪) সংসদীয় শাসন ব্যবস্থায় শাসন বিভাগ কার প্রতি দায়বদ্ধ – আইনসভা


(৭৫) আমলা তন্ত্র কী ধরনের শাসন – স্থায়ী


(৭৬) ভারতের মন্ত্রীপরিষদ কার নিকট দায়িত্বশীল – আইনসভার


(৭৭) কোন বিভাগকে সংবিধানের অভিভাবক বলে মনে করা হয় – বিচার বিভাগ


(৭৮) Government of England গ্রন্থটি লেখেন – লাওয়েল


(৭৯) আইনসভার জননী বলা হয় – ইংল্যান্ডকে


(৮০) দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা প্রথম চালু হয় – ব্রিটেনে


(৮১) ব্রিটেনের পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ লড সভাকে “বিত্তশালীদের দুর্গ” বলেছেন – রামসেম্যুর


(৮২) “চীরটি চোখ দুটি চোখের অপেক্ষা অনেক ভালো দেখে”। বলেছেন – ক্রন্টসলি


(৮৩) ভারতে জরুরি অবস্থা জারি হয় – 1975 সালে


(৮৪) “দ্বিতীয় কক্ষ হল স্বাধীনতার একটি প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা” কে বলেছেন – লড অ্যাকটন


(৮৫) “বিচার বিভাগের দক্ষতা ও কর্মকুশলতার দ্বারাই সরকারের উৎকর্ষের পরিমাপ করা সম্ভব” বলেছেন – লড ব্রাইস


(৮৬) “স্বাধীনতার রক্ষার জন্য দ্বিতীয় কক্ষ প্রয়োজনীয়” বলেছেন – লড অ্যাকটন

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.