ক্লাস 6 প্রথম অধ্যায় আকাশ ভরা সূর্য তারা প্রশ্ন উত্তর সাজেশন 2024

                      Class 6

                     ভূগোল

    প্রথম অধ্যায় - আকাশ ভরা সূর্য তারা

ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল বইয়ের প্রথম অধ্যায় -   আকাশ ভরা সূর্য তারা কিছু গুরুত্বপূর্ণ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর। এর মধ্যে থেকে পরীক্ষায় আসার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। গত সাত বছরের ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্নপত্র পর্যবেক্ষণ করে লেখা প্রশ্ন উত্তর।West Bengal Board Class 6 Geography lesson 1 important questions answers suggestions.

 ক্লাস 6 ভূগোল প্রথম অধ্যায় গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর সাজেশন

ক্লাস 6 প্রথম অধ্যায় আকাশ ভরা সূর্য তারা প্রশ্ন উত্তর সাজেশন 2024

১) কত কোটি বছর আগে মহাবিশ্বের প্রসারণ শুরু হয়?

উত্তর:প্রায় ১৪০০ কোটি বছর আগে।

২) নক্ষত্র সৃষ্টি হয় কি থেকে?

উত্তর:নীহারিকা থেকে।

৩) নীহারিকা কাকে বলে?

উত্তর:মহাবিশ্ব সৃষ্টির সময় যে অসংখ্য ধূলিকণা ও গ্যাসের মহাজাগতিক মেঘ তৈরি হয়, তাকে নীহারিকা বলে।

৪) লক্ষ লক্ষ নক্ষত্র নিয়ে কি গঠিত হয়?

উত্তর:ছায়াপথ।

৫) সূর্য, পৃথিবী ও অন্যান্য গ্রহ কোন ছায়াপথে অবস্থান করছে? 

উত্তর:আকাশগঙ্গা ছায়াপথে।

৬) একটি বিরাট ছায়াপথে মোট কতগুলি নক্ষত্র থাকে? 

উত্তর:প্রায় ১০ হাজার কোটি।

৭) কোন রঙের তারার উষ্ণতা সবচেয়ে কম? উত্তর:ছোট লাল তারার।

৮) কোন রঙের তারার উষ্ণতা ও উজ্জ্বলতা সবচেয়ে বেশি?

উত্তর:সাদা তারার।

৯) আকাশে কোন বর্ণের তারার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি?

উত্তর:ছোট লাল তারার।

১০) কোথায় গেলে আমরা কৃত্রিমভাবে মহাকাশ, গ্রহ, তারা সবকিছুই দেখতে পাব?

 উত্তর:প্ল্যানেটারিয়াম গেলে।

১১) সূর্যের সবচেয়ে কাছের নক্ষত্র ও কাছের গ্রহ কোনটি?

উত্তর:

• কাছের নক্ষত্র- প্রক্সিমা সেনটাউরি।

• কাছের গ্রহ- বুধ।

১২) সূর্যের পরেই আমাদের সবচেয়ে কাছের তারা বা নক্ষত্র কোনটি?

 উত্তর:প্রক্সিমা সেনটাউরি।

১৩) পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব কত?

উত্তর:প্রায় ১৫ কোটি কিমি।

১৪) সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো পৌঁছাতে কত সময় লাগে?

উত্তর:৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড।

১৫) বায়ুশূন্য স্থানে আলোর গতিবেগ কত?

উত্তর:সেকেন্ডে প্রায় ৩ লক্ষ কিমি।

১৬) আলোকবর্ষ কাকে বলে?

উত্তর:বায়ুশূন্য অবস্থায় আলো এক বছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে, তাকে এক আলোকবর্ষ বলে।

১৭) গ্রহ, নক্ষত্রের দূরত্ব কোন এককে পরিমাপ করা হয়?

উত্তর:আলোকবর্ষ এককে।

১৮) পৃথিবী থেকে প্রক্সিমা সেন্টরাই এর দূরত্ব কত?

উত্তর:৪.২ আলোকবর্ষ।

১৯) নক্ষত্রমণ্ডল কাকে বলে?

উত্তর:পৃথিবীর কাছাকাছি থাকা তারাগুলোকে কাল্পনিকভাবে যোগ করলে বিভিন্ন আকৃতি তৈরি হয়। এইরকম এক একটি তারার ঝাঁককে নক্ষত্রমণ্ডল বলে।

২০) কোন নক্ষত্রমণ্ডলের আকৃতি ইংরেজি M অক্ষরের মতো? 

উত্তর:ক্যাসিওপিয়া।

২১) কালপুরুষকে কিসের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে?

উত্তর:পুরাকাহিনীর এক সাহসী শিকারি রূপে।

২২) উত্তর আকাশের সাতটি উজ্জ্বল তারাকে আমরা একত্রে কি বলি?

উত্তর:সপ্তর্ষিমণ্ডল।

২৩) তারারা মিটমিট করে জ্বলে কেন?

উত্তর:আমাদের পৃথিবীর চারদিকে আছে বায়ুমণ্ডল। পৃথিবী থেকে বহুদূরে থাকা তারাদের আলো এই বায়ুস্তর পেরিয়ে আসার সময় বায়ুর সঙ্গে ধাক্কা লেগে কেঁপে যায়। তাই পৃথিবী থেকে মনে হয় তারারা মিটমিট করছে।

২৪) দিনেরবেলায় তারা দেখা যায় না কেন?

উত্তর:দিনেরবেলা সূর্যের প্রখর আলো থাকে। অন্যান্য তারাদের তুলনায় সূর্য পৃথিবীর অনেক কাছে থাকায় সূর্যের আলোর প্রভাব বেশি থাকে। তাই আমরা তারাদের দেখতে পাই না।

২৫) একটি দিক নির্ণায়ক তারার নাম লেখ।

উত্তর:ধ্রুবতারা।

২৬) উত্তর আকাশের সবচেয়ে উজ্জ্বল তারা কোনটি?

 উত্তর:ধ্রুবতারা।

২৭) পৃথিবী থেকে সূর্য কতগুণ বড় ও কতগুণ ভারী?

উত্তর:13 লক্ষ গুণ বড় 

         3 লক্ষ গুণ ভারী।

২৮) সূর্য কি থেকে সৃষ্টি হয়েছে?

উত্তর:প্রায় 460 কোটি বছর আগে মহাশূন্যে ভাসমান ধূলিকণা, হাইড্রোজেন(H2) ও হিলিয়াম(He) গ্যাসের বিশাল মেঘ সংকুচিত হয়ে জমাট বেঁধে তৈরি হয়েছে সূর্য।

২৯) সূর্যের বাইরের ও ভিতরের দিকের উষ্ণতা কত?

উত্তর:

• বাইরের- ৬০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড।

ভিতরের- ১.৫ কোটি ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড।

৩০) সূর্যরশ্মির কত অংশ পৃথিবীতে এসে পৌঁছায়?

উত্তর:২০০ কোটি ভাগের এক ভাগ।

৩১) পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা কত?

উত্তর:১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

৩২) পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব কত?

উত্তর:প্রায় ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিমি।

৩৩) চাঁদ সূর্যের তুলনায় ছোট হলেও পৃথিবী থেকে সূর্য ও চাঁদকে সমান মনে হয় কেন?

উত্তর: কারণ চাঁদ সূর্যের থেকে অনেক বেশি কাছে অবস্থান করছে।

৩৪) সৌরকলঙ্ক কাকে বলে?

উত্তর:সূর্যের গায়ে যেখানে উত্তাপ একটু কম, সেই জায়গাগুলি একটু কম উজ্জ্বল। তাই কালো দাগের মতো দেখায়। এগুলিকেই বলে সৌরকলঙ্ক।

৩৫) সৌরঝড় কাকে বলে?

উত্তর:সূর্যের বাইরের অংশে ছোট ছোট বিস্ফোরণ হলে প্রচুর পরিমাণে আয়নিত কণা, গ্যাস, রশ্মি চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। একেই সৌরঝড় বলে।

৩৬) সৌরঝড় হলে পৃথিবীর উপগ্রহ যোগাযোগ ব্যবস্থায় সমস্যা সৃষ্টি হয় কেন?

উত্তর:সৌরঝড়ের সময় প্রচুর পরিমাণে আয়নিত কণা, গ্যাস, রশ্মি চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। আয়নিত কণার সংস্পর্শে এসে কৃত্রিম উপগ্রহ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং যোগাযোগ ব্যবস্থায় সমস্যার সৃষ্টি হয়। তরিদাহত কণার প্রভাবে সেগুলির আয়ুও কমে যেতে পারে বলে গবেষকদের দাবি।

৩৭) কত বছর অন্তর সৌরঝড় জোরালো হয়?

উত্তর:১১ বছর অন্তর।

৩৮) খালি চোখে সূর্যের দিকে তাকাতে নেই কেন?

উত্তর:কারণ রেটিনা পুড়ে গিয়ে চোখের ক্ষতি হতে পারে।

৩৯) সন্ধ্যাতারা ও শুকতারাকে কখন কোন আকাশে দেখা যায়?

উত্তর:শুকতারাকে ভোরবেলা পূব আকাশে এবং সন্ধ্যাতারাকে সূর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশে দেখা যায়।

৪০) গ্রহগুলির নিজের অক্ষের চারদিকে ঘোরাকে কি বলে?

উত্তর:আবর্তন গতি।

৪১) সূর্যের চারদিকে গ্রহগুলির ঘোরাকে কি বলে?

উত্তর:পরিক্রমণ।

৪২) সৌরজগতের অন্তঃস্থ ও বহিঃস্থ গ্রহগুলির নাম লেখ।

উত্তর:

• অন্তঃস্থ গ্রহ- বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল।

• বহিঃস্থ গ্রহ- বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস, নেপচুন।

৪৩) পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের গ্রহ কোনটি?

উত্তর:শুক্র।

৪৪) সৌরজগতের উষ্ণতম গ্রহ কোনটি ও কেন?

উত্তর:শুক্র। কারণ এখানে প্রচুর পরিমাণে কার্বন ডাই অক্সাইড আছে।

৪৫) কোন গ্রহ ঘড়ির কাঁটার দিকে আবর্তন করে?

উত্তর:শুক্র গ্রহ।

৪৬) কোন গ্রহের আবর্তনের বেগ সবচেয়ে বেশি?

উত্তর:শুক্র গ্রহের।

৪৭) কোন গ্রহের আবর্তনের সময় পরিক্রমণের সময়ের চেয়ে বেশি?

উত্তর:শুক্র গ্রহের।

৪৮) কোন গ্রহের একদিন একবছরের চেয়ে বড় হয়?

উত্তর: শুক্র গ্রহের।

৪৯) শনি গ্রহে বলয়ের সংখ্যা কয়টি?

উত্তর:৭ টি।

৫০) সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ কোনটি? উত্তর:বৃহস্পতি।

৫১) কোন গ্রহের মাধ্যাকর্ষণ সবচেয়ে বেশি? উত্তর:বৃহস্পতি।

৫২) সূর্যকে ১ বার প্রদক্ষিণ করতে বৃহস্পতির কত সময় লাগে?

 উত্তর:১২ বছর।

৫৩) কোন গ্রহের আবর্তনকাল প্রায় পৃথিবীর সমান? 

উত্তর:মঙ্গল গ্রহের।

৫৪) সূর্যের সবচেয়ে দূরের গ্রহ কোনটি?

উত্তর:নেপচুন।

৫৫) সৌরজগতের সবচেয়ে উজ্জ্বল গ্রহ কোনটি?

উত্তর:শুক্র।

৫৬) নীল গ্রহ ও লাল গ্রহ কাকে বলা হয়?

উত্তর: নীল গ্রহ- পৃথিবী।

• লাল গ্রহ- মঙ্গল।

৫৭) মঙ্গল গ্রহকে লাল গ্রহ বলে কেন?

উত্তর:মঙ্গল গ্রহের মাটিতে প্রচুর পরিমাণে ফেরাস অক্সাইড থাকায় এই গ্রহটিকে লাল দেখায়। তাই এই গ্রহকে লালগ্রহ বলা হয়।

৫৮) ইউরেনাস গ্রহের রঙ সবুজ কেন?

উত্তর:এই গ্রহে মিথেন গ্যাসের পরিমাণ বেশি থাকে।

৫৯) সৌরজগতের শীতলতম গ্রহ কোনটি?

উত্তর:ইউরেনাস।

৬০) কোন গ্রহকে বলা হয় বামন গ্রহ?

উত্তর:প্লুটোকে।

৬১) নিজের কক্ষপথে কোনো মহাজাগতিক রশ্মি এলে কোন গ্রহরা তা সরিয়ে দিতে পারে না? 

উত্তর:বামন গ্রহ।

৬২) উপগ্রহ কাকে বলে?

উত্তর:যে সকল জ্যোতিষ্ক নিজের আলো ও উত্তাপ ছাড়াই গ্রহের আকর্ষণে গ্রহের চারদিকে ঘোরে, তাদের উপগ্রহ বলে।

৬৩) পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব কত?

উত্তর:প্রায় ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিমি।

৬৪) সৌরজগতের বৃহত্তম উপগ্রহের নাম কি? এটি কোন গ্রহের উপগ্রহ?

উত্তর: টাইটান। এটি শনি গ্রহের উপগ্রহ।

৬৫) কোন গ্রহের উপগ্রহের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি এবং কত?

উত্তর:বৃহস্পতি গ্রহের।

উপগ্রহ সংখ্যা- ৬৭ টি।

৬৬) বৃহস্পতির দুটি উপগ্রহের নাম লেখ। উত্তর:গ্যানিমিড, ইউরোপা।

৬৭) মঙ্গল গ্রহের কয়টি উপগ্রহ ও কি কি?

উত্তর:২ টি উপগ্রহ। ডাইমোস ও ফোবোস।

৬৮) আমরা চাঁদের একপিঠ দেখতে পাই কেন?

উত্তর:চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে নির্দিষ্ট পথে প্রদক্ষিণ করছে। পৃথিবীর চারদিকে চাঁদের এই প্রদক্ষিণের সময় প্রায় ২৭ দিন ৮ ঘণ্টা। আবার চাঁদ নিজের অক্ষের চারদিকে ঘুরতে সময় নেয় প্রায় ২৯ দিন ১৩ ঘণ্টা। অর্থাৎ দেখা যায়, চাঁদের আবর্তন ও পরিক্রমণ গতি প্রায় একই। তাই পৃথিবী থেকে আমরা চাঁদের একটা পিঠই দেখতে পাই।

৬৯) চন্দ্রকলা কাকে বলে?

উত্তর:অমাবস্যা থেকে পূর্ণিমা এবং পূর্ণিমা থেকে অমাবস্যায় চাঁদের আলোকিত অংশের বাড়াকমাকে চন্দ্রকলা বলে।

৭০) চান্দ্রমাস কাকে বলে?

উত্তর:একটি পূর্ণিমা থেকে আরেকটি পূর্ণিমা পর্যন্ত সময়কালকে চান্দ্রমাস বলে।

৭১) চন্দ্রগ্রহণ কেন হয়?

উত্তর:কোনো কোনো পূর্ণিমায় পৃথিবীর ছায়ায় চাঁদ সম্পূর্ণভাবে ঢেকে যায়। এর ফলেই চন্দ্রগ্রহণ হয়।

৭২) মঙ্গল ও বৃহস্পতির মাঝে কত গ্রহানুপুঞ্জ দেখা যায়?

উত্তর:প্রায় ৪০ হাজার।

৭৩) সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহাণু কোনটি?

উত্তর:সেরেস।

৭৪) ঝাঁটার মতো লেজবিশিষ্ট উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ককে কি বলে?

 উত্তর:ধুমকেতু।

৭৫) হ্যালির ধুমকেতু কত বছর অন্তর দেখা যায়?

উত্তর:৭৬ বছর অন্তর।

৭৬) শেষবার হ্যালির ধুমকেতু কত খ্রিস্টাব্দে দেখা গেছে?

উত্তর:১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দে।

৭৭) ধুমকেতুর দুটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।

উত্তর:

• ধুমকেতু নিয়মিত অর্ধবৃত্তাকার কক্ষপথে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে।

• সূর্যের কাছাকাছি এলে ধুমকেতুর ধুলো, গ্যাস জ্বলতে শুরু করে এবং লেজের মতো আকৃতি তৈরি হয়।

৭৮) তারাখসা বা উল্কাপাত কাকে বলে?

উত্তর:মেঘহীন রাতের আকাশে অনেক সময় হঠাৎ আলোর রেখা নেমে আসতে দেখা যায়। একেই তারাখসা বা উল্কাপাত বলে।

৭৯) মহাকাশ দেখার জন্য কোন যন্ত্র ব্যবহার করা হয়?

উত্তর:টেলিস্কোপ।

৮০) টেলিস্কোপের জন্য তৈরি গম্বুজকে কি বলে?

উত্তর:মানমন্দির।

৮১) স্পেস স্যুট কি?

উত্তর:মহাকাশে যাওয়ার পোশাক।

৮২) স্পেস শাটল বা মহাকাশ বিমান কি?

উত্তর:মহাকাশ থেকে পৃথিবীর বুকে নিরাপদে ফিরে আসার যান।

৮৩) NASA এর স্পেস শাটলের নাম কি?

উত্তর:কলম্বিয়া।

৮৪) ISRO কি? এর পুরো কথা কি?

উত্তর:এটি হল ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র। পুরো কথা- Indian Space Research Organisation.

৮৫) NASA এর পুরো কথা কি?

উত্তর:National Aeronautics and Space Administration.

৮৬) ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ কোনটি? উত্তর:আর্যভট্ট।

৮৭) 'কিউরিওসিটি রোভার' কি? এর উদ্দেশ্য কি ছিল?

উত্তর:২০১২ খ্রিষ্টাব্দে মঙ্গল গ্রহে অবতরণ করা কৃত্রিম উপগ্রহ।

উদ্দেশ্য- মঙ্গল গ্রহের মাটি, জল, আবহাওয়া ও প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে আলোচনা করা।

৮৮) ভারতের কোন চন্দ্রযান প্রথম চাঁদে অবতরণ করেছিল?

উত্তর:চন্দ্রায়ন-১

৮৯) মহাকাশে যাওয়া প্রথম প্রাণী কে?

উত্তর:লাইকা নামে একটি কুকুর।

৯০) পৃথিবী ও ভারতের প্রথম মহাকাশচারী কে?

উত্তর:

• পৃথিবী- ইউরি গ্যাগরিন।

• ভারত- রাকেশ শর্মা।

৯১) পৃথিবী ও ভারতের প্রথম মহিলা মহাকাশচারী কে?

উত্তর:• পৃথিবী- ভেলেন্তিনা তেরেশকোভা।

• ভারত- কল্পনা চাওলা।

৯২) কল্পনা চাওলা কত খ্রিষ্টাব্দে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিলেন? 

উত্তর:১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দের ১ ফেব্রুয়ারী।

৯৩) কোন মহাকাশচারী সবচেয়ে বেশি সময় মহাকাশে কাটিয়েছেন? 

উত্তর:সুনীতা উইলিয়ামস।

৯৪) চাঁদের মাটিতে কোনো শব্দ শোনা যায় না কেন?

উত্তর:কারণ চাঁদে বায়ুমণ্ডল নেই।

৯৫) চাঁদে কোনো বস্তুর ওজন পৃথিবীর ওজনের কত ভাগ?

উত্তর:৬ ভাগের ১ ভাগ।

৯৬) চন্দ্রগ্রহণ কখন হয়?

উত্তর:কোনো কোনো পূর্ণিমায় পৃথিবীর ছায়ায় চাঁদ ঢেকে যায়। এভাবেই চন্দ্রগ্রহণ হয়।


আরো পড়ুন

ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস প্রথম অধ্যায়

Tags

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.