Class 6 3rd unit test geography suggestion 2023
ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল প্রশ্ন উত্তর সাজেশন 2023
ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল প্রশ্ন উত্তর 2023
Class 6 geography final exam question answer in bengali
তৃতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন class 6 ভূগোল
1। সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো।
(১) পৃথিবীর কক্ষপথের দৈর্ঘ্য –
(অ) প্রায় 92 কোটি কিমি.
(আ) প্রায় 94 কোটি কিমি
(ই) প্রায় 96 কোটি কিমি.
(ঈ) প্রায় 98 কোটি কিমি।
উত্তরঃ-(ই) প্রায় 96 কোটি কিমি
(২) ব্রাজিলের ওপর দিয়ে –
(অ) নিরক্ষরেখা
(আ) মকরক্রান্তি রেখা
(ই) দ্রাঘিমারেখা
(ঈ) কর্কটক্রান্তি রেখা প্রসারিত হয়েছে।
উত্তরঃ-(আ) মকরক্রান্তি রেখা
(৩) সূর্যের আপাত বার্ষিক গতিপথকে –
(অ) রবিমার্গ
(আ)ছায়াপথ
(ই) কক্ষপথ
(ঈ) অক্ষ বলে
উত্তরঃ- (a) রবিমার্গ।
(৪) বায়ুদূষণ কমাতে প্রচুর পরিমাণে –
(অ) অরণ্য ধবংস
(আ)অরণ্য সৃজন
(ই) শিল্পায়ন
(ঈ) কৃষিকাজ করা হচ্ছে।
উত্তরঃ- (আ) অরণ্য সৃজন।
(৫)বিশ্ব উন্নায়নের জন্য দায়ী গ্যাসটি হল-
(অ) অক্সিজেন
(আ)নাইট্রোজেন
(ই)কার্বন ডাইঅক্সাইড
(ঈ) হাইড্রোজেন
উত্তরঃ-(ই) কার্বন ডাইঅক্সাইড
(৬) 0°C উষ্ণতায় বাতাসে শব্দতরঙ্গের গতি হয়।
(অ)329
(আ) 330
(ই) 331
(ঈ) 332 মিটার/সেকেন্ড।
উত্তরঃ-(c) 331 মিটার/সেকেন্ড।
(৭) রেসারপিন তৈরি হয়-
(অ) সিংকোনা,
(আ) সর্পগন্ধা,
(ই) বাসক,
(ঈ) তুলসী থেকে
উত্তরঃ- (আ) সর্পগন্ধা
(৮) গঙ্গা নদীর তীরে যে শহর গড়ে উঠেছে, তা হল –
(অ)মুম্বাই
(আ) কলকাতা
(ই) গৌহাটি
(ঈ) ভদোদরা।
উত্তরঃ -(আ) কলকাতা
(৯) ভারতের বৃহত্তম শহরটি হল
(অ) কলকাতা
(আ) রাজস্থান,
(ই) মুম্বাই
(ঈ) দিল্লি
উত্তরঃ-(ই) মুম্বাই।
(১০) পদ্মা ও যমুনা নদীর মিলিত প্রবাহের নাম- (অ) মেঘনা,
(আ) হুগলি
(ই) তিস্তা
(ঈ) তোর্সা
উত্তরঃ- (অ) মেঘনা।
(১১) মৌসুমি' কথাটি কোন্ শব্দ থেকে এসেছে? - (অ) আরবি,
(আ) ফরাসি
(ই) পারসি
(ঈ) পোর্তুগিজ।
উত্তরঃ-(অ) আরবি।
(১২) পার্বত্য অঞ্চলের হিউমাসযুক্ত ঢালু জমি - (অ) ধান
(আ)তুলো
(ই) গম
(ঈ) চা চাষের উপযুক্ত।
উত্তরঃ-(ঈ) চা চাষের উপযুক্ত।
(১৩) সোনালি তন্তু' বলা হয়-
(অ) ধান
(আ) গম
(ই) পাট,
(ঈ) কার্পাস কে
উত্তরঃ- (ই) পাট
(১৪) জনসংখ্যার মানচিত্র হল-
(অ) প্রাকৃতিক
(আ)রাজনৈতিক
(ই) বিষয়ভিত্তিক
(ঈ) সামাজিক মানচিত্র।
উত্তরঃ - (C) বিষয়ভিত্তিক।
(১৫) মানচিত্রে পাহাড়-পর্বত দেখানো হয়- (a)নীল
(b)সবুজ
(C) খয়েরি
(d) লাল রং দ্বারা।
উত্তরঃ- (C) খয়েরি
(১৬) বৃষ্টিপাতের পরিমাণ মাপার যন্ত্রের নাম – (a)হাইগ্রোমিটার
(b) অ্যানিমোমিটার
(c) রেনগজ
(d)ব্যারোমিটার
উত্তরঃ- C) রেনগজ।
(১৭) প্রভাতে সূর্যোদয়ের কিছু আগের অবস্থাকে বলে
(a)সন্ধ্যা
(C) ঊষা
(C) গোধূলি
(d) মধ্যাহ্ন৷
উত্তরঃ- (C) ঊষা
(১৮) মরু অঞ্চলের মাটিতে –
(a) ধান
(b) মিলেট
(C) গম,
(d) পাট চাষ ভালো হয়।
উত্তরঃ- (b) মিলেট।
(১৯) পৃথিবীর অক্ষ, কক্ষতলের সঙ্গে যে কোণ করে থাকে-
(অ) 23 ½ °
(আ) 66 ½ °
(ই) 45°
(ঈ) 90 °
উত্তরঃ (আ) 66 ½ °
(২০) পৃথিবীকে সমান দুটি অংশে ভাগ করে-
(অ) মূলমধ্যরেখা
(আ) কর্কটক্রান্তিরেখা
(ই) সুমেরুবৃত্ত
(ঈ) মহাবৃত্ত।
উত্তরঃ (ঈ) মহাবৃত্ত
(২১) নিরক্ষরেখায় পৃথিবীর আবর্তনের গতিবেগ ঘণ্টায়-
(অ) 1650 কিমি
(আ) 1550 কিমি
(ই) 1250 কিমি
(ঈ) 830 কিমি
উত্তরঃ (অ) 1650 কিমি
(২২) “পৃথিবী নয়, সূর্যই সৌরজগতের কেন্দ্রে রয়েছে"-প্রমাণ করেন-
(অ) গ্যালিলিয়ো
(আ) নিউটন
(ই) কোপার্নিকাস
(ঈ) কেপলার।
উত্তরঃ (ই) কোপার্নিকাস
(২৩) বায়ুর আর্দ্রতা মাপার যন্ত্রের নাম-
(অ) থার্মোমিটার
(আ) ব্যারোমিটার
(ই) অ্যানিমোমিটার
(ঈ) হাইগ্রোমিটার
উত্তরঃ (ঈ) হাইগ্রোমিটার
(২৪) প্রতি 1000 মিটার উচ্চতায় বায়ুর তাপমাত্রা কমার হার-
(অ) 3.5°C
(আ) 6.5°C
(ই) 5.6 deg°C
(ঈ) 5°C
উত্তরঃ (আ) 6.5°C
(২৫) নীচের বায়ুস্তরের তাপ তার ঠিক উপরের লাগোয়া বায়ুস্তরকে গরম করে। এই প্রক্রিয়ার নাম-
(অ) বিকিরণ
(আ) পরিবহণ
(ই) পরিচলন
(ঈ) তাপশোষণ।
উত্তরঃ (আ) পরিবহণ
(২৬) বায়ুমণ্ডলের ওজোনস্তরকে ক্ষয় করে-
(অ) CO2
(আ) CO
(ই) CFC
(ঈ) CH4
উত্তরঃ (ই) CFC
(২৭) একটি অপ্রচলিত শক্তির উদাহরণ-
(অ) পারমাণবিক বিদ্যুৎ
(আ) তাপবিদ্যুৎ
(ই) জলবিদ্যুৎ
(ঈ) বায়ুবিদ্যুৎ
উত্তরঃ (ঈ) বায়ুবিদ্যুৎ
(২৮) গাড়ির হর্ন বাজার শব্দের তীব্রতা-
(অ) 40 db
(আ) 70 db
(ই) 90 db
(ঈ) 100 db
উত্তরঃ (অ) 40 db
(২৯) ভারতে অবস্থিত হিমালয় পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ-
(অ) গডউইন অস্টিন
(আ) এভারেস্ট
(ই) কাঞ্চনজঙ্ঘা
(ঈ) ধবলগিরি।
উত্তরঃ (ই) কাঞ্চনজঙ্ঘা
(৩০) যে নদীর তীরে গুয়াহাটি শহর অবস্থিত-
(অ) গঙ্গা
(আ) ব্রহ্মপুত্র
(ই) সিন্ধু
(ঈ) মহানদী
উত্তরঃ (আ) ব্রহ্মপুত্র
(৩১) এই নদীটি খাম্বা উপসাগরে পড়েছে-
(অ) নর্মদা
(আ) কৃষ্ণা
(ই) কাবেরী
(ঈ) গোদাবরী।
উত্তরঃ (অ) নর্মদা
(৩২) কেরল উপকূলের অপর নাম-
(অ) উত্তর সরকার
(আ) করমণ্ডল
(ই) কোঙ্কন
(ঈ) মালাবার।
উত্তরঃ (ঈ) মালাবার
(৩৩) ভারতের যে রাজ্যের প্রধান ফসল গম-
(অ) পশ্চিমবঙ্গ
(আ) অন্ধ্রপ্রদেশ
(ই) উত্তরপ্রদেশ
(ঈ) অসম
উত্তরঃ (ই) উত্তরপ্রদেশ
(৩৪) যে ফসলের চাষ কালো মাটিতে ভালো হয়-
(অ) ডাল
(আ) তুলো
(ই) পাট
(ঈ) মিলেট
উত্তরঃ (আ) তুলো
(৩৫) ভারতের বৃহত্তম আদি জনগোষ্ঠী-
(অ) গোন্ড
(আ) ভিল
(ই) সাঁওতাল
(ঈ) টোডা
উত্তরঃ (অ) গোন্ড
(৩৬) ভূমিরূপ, নদনদী, স্বাভাবিক উদ্ভিদ ইত্যাদি যে মানচিত্রে দেখানো হয় তাকে বলে-
(অ) প্রাকৃতিক মানচিত্র
(আ) রাজনৈতিক মানচিত্র
(ই) বিষয়ভিত্তিক মানচিত্র
(ঈ) গ্লোব।
উত্তরঃ (অ) প্রাকৃতিক মানচিত্র
(৩৭) লাতিন শব্দ 'ম্যাপা' কথার অর্থ-
(অ) কাঠ
(আ) গাছের ছাল
(ই) কাপড়
(ঈ) পাথর।
উত্তরঃ (ই) কাপড়
২। নীচের প্রশ্নগুলির নির্দেশমতো উত্তর দাও।
২.১ শুদ্ধ না অশুদ্ধ লেখো :
ক) আন্তর্জাতিক তারিখরেখাকে প্রশান্ত মহাসাগরের ওপর দিয়ে কল্পনা করা হয়েছে।
উত্তরঃ শুদ্ধ
(খ) বায়ুমণ্ডলের যে অবস্থা দ্রুত বদলে যায়, তাকে জলবায়ু বলে।
উত্তরঃ অশুদ্ধ
(গ) শীতের দেশে যে কাচের ঘরে তাপ নিয়ন্ত্রণ করে চাষ করা হয়, তাকে বলে গ্রিনহাউস।
উত্তরঃ শুদ্ধ
(ঘ) পুরোনো প্রযুক্তির গাড়ি ব্যবহার করলে বায়ুদূষণের সম্ভাবনা কমে।
উত্তরঃ অশুদ্ধ
(ঙ) ষাটের দশকে ভারতের কৃষিতে যে বিরাট পরিবর্তন আসে তাকে বলে সবুজ বিপ্লব।
উত্তরঃ- শুদ্ধ।
(চ) মানচিত্রের দূরত্ব এবং বাস্তব দূরত্বের অনুপাতকে বলে স্কেল।
উত্তরঃ - শুদ্ধ।
(ছ)রাগি চাষে প্রচুর পরিমাণ জলের প্রয়োজন হয়।
উত্তরঃ - অশুদ্ধ।
(জ) মৃত্তিকা মানচিত্র একটি প্রাকৃতিক মানচিত্র |
উত্তরঃ - অশুদ্ধ |
(ঝ)26 জানুয়ারি দিনটিকে বলা হয় সাধারণতন্ত্র দিবস
উত্তরঃ - শুদ্ধ ।
২.২ শূন্যস্থান পূরণ করো :
(ক) পৃথিবীর থেকে ফিরে যাওয়া তাপের পরিমাণ______।
উত্তরঃ পৃথিবীর থেকে ফিরে যাওয়া তাপের পরিমাণ 35%।
(খ) কোনো প্রতিষ্ঠানের সামনে _____বোর্ড লাগানো থাকলে বুঝে নিতে হবে যে, সেখানে হর্ন বাজানো নিষিদ্ধ।
উত্তরঃ কোনো প্রতিষ্ঠানের সামনে সাইলেন্স বোর্ড লাগানো থাকলে বুঝে নিতে হবে যে, সেখানে হর্ন বাজানো নিষিদ্ধ।
(গ) ভারতের মরু অঞ্চল দিয়ে যে অন্তর্বাহিনী নদী প্রবাহিত হয়েছে, তার নাম______।
উত্তরঃ ভারতের মরু অঞ্চল দিয়ে যে অন্তর্বাহিনী নদী প্রবাহিত হয়েছে, তার নাম লুনি।
(ঘ) উত্তর-পূর্ব ভারতে জঙ্গল পুড়িয়ে জমি তৈরি করে চাষ করার প্রথাকে______ বলে।
উত্তরঃ উত্তর-পূর্ব ভারতে জঙ্গল পুড়িয়ে জমি তৈরি করে চাষ করার প্রথাকে ঝুম চাষ বলে।
(ঙ)______ঋতুতে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ কম থাকে।
উত্তরঃ - শীত ।
(চ) কর্ণাটকের ব্রহ্মগিরি থেকে _____নদীর উৎপত্তি হয়েছে।
উত্তরঃ- কাবেরী
(ছ) কোনারক ভারতের একটি ______স্থান।
উত্তরঃ - পর্যটন ।
(জ)কানে কানে কথা বলার তীব্রতা
উত্তরঃ ২০ ডেসিবেল।
(ঝ)_____শক্তি ব্যবহারে বায়ুদূষণ হ্রাস পায়।
উত্তরঃ - অপ্রচলিত ।
২.৩ নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
(ক) আমাদের দেশ কোন্ গোলার্ধে অবস্থিত?
উত্তরঃ আমাদের দেশ উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত।
(খ) ভারতের একটি প্রবাল দ্বীপের নাম লেখো।
উত্তরঃ ভারতের একটি প্রবাল দ্বীপের নাম লাক্ষা দ্বীপপুঞ্জ।
(গ) ভারতের পার্বত্য অঞ্চলের ঢালু জমিতে কোন ফসলের চাষ ভালো হয়?
উত্তরঃ ভারতের পার্বত্য অঞ্চলের ঢালু জমিতে চা বা বাগিচা ফসলের চাষ ভালো হয়।
(ঘ) মানচিত্রে কীভাবে North Line দেখানো হয়?
উত্তর: ↑উ: চিহ্ন দিয়ে।
(ঙ) প্রাকৃতিক স্পঞ্জ কাকে বলে ?
উত্তর: - বনভূমিকে।
(চ) শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য কোন যন্ত্র ব্যবহার করা হয় ?
উত্তর:- ডেসিবেল।
(ছ) Earth Hour কবে চালু হয়?
উত্তর:- ২০০৭ সালে ৩১ মার্চ।
(জ) মৌসুমি জলবায়ুর প্রভাবে কোন শ্রেণির বৃষ্টিপাত হয় ?
উত্তর:- শৈলোৎক্ষেপ শ্রেনির বৃষ্টিপাত।
২.৪ 'ক' স্তম্ভের সঙ্গে 'খ' স্তম্ভ মেলাও:
'ক' স্তম্ভ 'খ' স্তম্ভ
(ক)পশ্চিমঘাট (১)মধ্যপ্রদেশ
(খ)ভিল। (২)পর্বত
(গ)বাদামি রং। (৩)সহ্যাদ্রি
উত্তরঃ
(ক) পশ্চিমঘাট - (৩) সহ্যাদ্রি
(খ) ভিল - (১) মধ্যপ্রদেশ
(গ) বাদামি রং- (২) পর্বত
৩। নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও।
(ক) মহাবৃত্ত কাকে বলে?
উত্তরঃ নিরক্ষরেখা পৃথিবীকে উত্তর গোলার্ধ এবং দক্ষিণ গোলার্ধ দুটি সমান ভাগে ভাগ করেছে। তাই নিরক্ষরেখার অপর নাম মহাবৃত্ত বলে।
(খ) শব্দদূষণের ফলে শরীরে দেখা যায় এমন দুটি সমস্যা উল্লেখ করো।
উত্তরঃ ১. শব্দ দূষণের ফলে আস্তে আস্তে শ্রবণ ক্ষমতা কমে যেতে পারে।
২. অনেকক্ষণ ধরে জোরে বা একঘেয়ে শব্দ ক্লান্তি, যন্ত্রণা ও বিরক্তি সৃষ্টি করে।
(গ) কয়াল কাকে বলে?
উত্তরঃ কয়ালঃ মালাবার উপকূলের উপহ্রদগুলিকে 'কয়াল' বলে। উপহ্রদ গুলি স্থলভাগ দ্বারা আবদ্ধ এবং লবণাক্ত হ্রদ যার একদিক সমুদ্রে উন্মুক্ত থাকে।
(ঘ) চেঞ্চু উপজাতি কোন রাজ্যে বসবাস করে এবং এরা কোন্ কোন্ ভাষায় কথা বলে?
উত্তরঃ চেঞ্চু উপজাতি অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যে বসবাস করে এবং এরা চেঞ্চু ও তেলেগু ভাষায় কথা বলে।
৪। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও।
(ক) আন্তর্জাতিক তারিখরেখাকে বাঁকিয়ে টানার কারণ কী?
উত্তরঃ 180° দ্রাঘিমারেখাকে অনুসরণ করে আন্তর্জাতিক তারিখরেখাটি আঁকা হয়েছে। প্রধানত জলভাগের ওপর দিয়ে আন্তর্জাতিক তারিখরেখাটি প্রসারিত হলেও 180° দ্রাঘিমারেখা কয়েকটি স্থানে স্থলভাগের ওপর অবস্থান করছে। সেইসব স্থলভাগে অবস্থিত পাশাপাশি দুটি জায়গার সময় ও তারিখ নিয়ে খুবই বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। 180° দ্রাঘিমারেখা অতিক্রম করার সময় স্থানীয় অধিবাসীদের বার ও তারিখ সংক্রান্ত বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্যই আন্তর্জাতিক তারিখরেখাটিকে স্থলভাগ এড়িয়ে জলভাগের ওপর দিয়ে কল্পনা করা হয়েছে। তাই আন্তর্জাতিক তারিখরেখাটি স্থানে স্থানে বাঁকা।
(খ) বায়ুদূষণের তিনটি কারণ উল্লেখ করো
উত্তরঃ বায়ুদূষণের কারণঃ
1. শিল্প-কলকারখানাঃ শিল্প-কলকারখানা থেকে নির্গত গ্যাসীয় পদার্থ এবং অগ্যাসীয় পদার্থ সমূহ বায়ুমন্ডলে মিশে বায়ু দূষণ ঘটায়।
2. তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রঃ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে নির্গত নাইট্রোজেন অক্সাইড, সালফার ডাই অক্সাইড, কার্বন ডাই অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, ধোঁয়া, কয়লার কণা, উড়ন্ত হাই ইত্যাদি পদার্থগুলি বায়ুতে মিশে বায়ু দূষণ ঘটায়।
3. যানবাহনঃ যানবাহনে জীবাশ্ম জ্বালানি দহনের ফলে কার্বন মনোক্সাইড, নাইট্রোজেনের বিভিন্ন অক্সাইড, সালফার ডাই অক্সাইড, কার্বন কণা ইত্যাদি বায়ু দূষণ ঘটায়।
(গ) বড়ো স্কেলের মানচিত্র ও ছোটো স্কেলের মানচিত্র বলতে কী বোঝো?
উত্তরঃ বড় স্কেল মানচিত্রঃ যে সমস্ত মানচিত্রে কোন ছোট অঞ্চল, যেমন- গ্রাম, শহর ইত্যাদির মানচিত্র দেখানো হয় সেগুলোকে বড় স্কেল মানচিত্র বলে।
ছোট স্কেল মানচিত্রঃ যে সমস্ত মানচিত্রে বিরাট অঞ্চল দেখানো হয়, যেমন- পৃথিবী, মহাদেশ ও দেশের মানচিত্র। সেগুলিকে ছোট স্কেল মানচিত্র বলে।
(ঘ) জিয়ড' বলতে কী বোঝ?
উত্তরঃ -জিয়ড' (Geoid) কথাটির আক্ষরিক অর্থ হল 'পৃথিবীর সদৃশ' 'Geo' -শব্দের অর্থ 'পৃথিবী' এবং 'eiods' শব্দের অর্থ দর্শন, পৃথিবীর আকৃতির সঙ্গে কমলালেবু, ন্যাসপাতি, আপেলের সঙ্গে কিছুটা মিল থাকলেও, পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতির সঙ্গে অন্য কোনো আকৃতির মিল নেই। অর্থাৎ এককথায় পৃথিবীর আকৃতি পৃথিবীর মতো, যাকে ইংরেজিতে জিয়ড বলা হয়।
(ঙ) পৃথিবীর কক্ষপথ ও কক্ষতল কাকে বলে ?
উত্তরঃ -পৃথিবী যে নির্দিষ্ট পথ ধরে সূর্যের চারদিকে পরিক্রমণ করে, তাকে পৃথিবীর কক্ষপথ (Orbit) বলে। পৃথিবীর এই কক্ষপথ যে তলে অবস্থান করছে, তাকে পৃথিবীর কক্ষতল (Orbit Plane) বলে। উল্লেখ্য, পৃথিবীর কক্ষপথের দৈর্ঘ্য প্রায় 96 কোটি কিমি.।
(চ) অ্যালবেডো কাকে বলে?
উত্তরঃ – আগত সৌর বিকিরণের 49% ভূপৃষ্ঠকে উত্তপ্ত করতে পারে না। এর 35% মেঘের গায়ে সূর্যকিরণ ধূলিকণা, মেঘের গায়ে ধাক্কা খেয়ে মহাশূন্যে ফিরে যায়। এই ফিরে যাওয়া সূর্যকিরণকে অ্যালবেডো বলে৷
(ছ)ডেসিবেল ও ডেসিবেল মিটার বলতে কী বোঝো?
উত্তর:- শব্দের তীব্রতা মাপার একক হল ডেসিবেল।
আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল, যিনি টেলিফোন আবিষ্কার করেছিলেন তাঁর নামানুসারে ডেসিবেল এর নামকরণ হয়েছে আর যে যন্ত্রের সাহায্যে শব্দের তীব্রতা মাপা হয়, সেটিকে ডেসিবেল মিটার বলে। ডেসিবেল মিটারের স্কেলের মাত্রা 1-140 ডেসিবেল পর্যন্ত প্রকাশ করা হয়।
(জ) মানচিত্র বলতে কী বোঝ?
উত্তরঃ- বৃহৎ পরিসরের কোনো স্থানকে ক্ষুদ্র আকারে একটি নির্দিষ্ট স্কেল, দিক, অক্ষরেখা, দ্রাঘিমারেখা এবং প্রচলিত প্রতীক চিহ্নের মাধ্যমে একটি কাগজের উপর চিত্রিত করা হয়। এভাবে
অঙ্কিত চিত্রকে মানচিত্র বলে।
(ঝ) ভারতকে ‘নদীমাতৃক' ও ‘কৃষিভিত্তিক’ দেশ বলা হয় কেন?
উত্তর:- ভারতে অনেক ছোটো বড়ো নদী দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রবাহিত হয়েছে, যা এখানকার মানুষের জনজীবন, কৃষি, শিল্প, যোগাযোগ ব্যবস্থা, জলবিদ্যুৎ উৎপাদন প্রভৃতি ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করেছে। তাই ভারতকে নদীমাতৃক দেশ বলে।
অন্যদিকে ভারতের 60% মানুষ কৃষিজীবী এবং মোট জমির প্রায় 53% কৃষিক্ষেত্রে ব্যাবহৃত হয়। জাতীয় আয়ের প্রায় 44% কৃষি ও কৃষি সহযোগী কার্যকলাপ থেকে আসে। এছাড়া কৃষিজ দ্রব্য উৎপাদনের পরিমাণ ও প্রকৃতির উপর নির্ভর করে অর্থনৈতিক পরিকল্পনার রূপরেখা নির্ধারিত হয়। এজন্য ভারতকে কৃষিভিত্তিক দেশ বলা হয়।
(ঞ) গ্রিনহাউস (Green House) কী? অথবা, 'সবুজ ঘর' কী?
উত্তরঃ - শীতপ্রধান দেশে অতি তীব্র শীত থেকে শাকসবজিকে বাঁচানোর জন্য এক বিশেষ ধরনের কাচের ঘর তৈরি করা হয়। তাকে 'সবুজঘর' বা 'গ্রিন হাউস' বলে। সূর্য থেকে আগত সৌরকিরণ ক্ষুদ্রতরঙ্গরূপে এই কাচের ঘরের ভিতর সহজেই প্রবেশ করতে পারে, কিন্তু সমপরিমাণ তাপ ঐ কাচের ঘরের ভিতর থেকে বেরিয়ে যেতে পারে না। ফলে কাঁচের ঘরের ভিতরে সর্বদাই একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা বজায় রাখা সম্ভব হয়।
৫। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও।
(ক) বায়ুমণ্ডল কী কী পদ্ধতিতে উত্তপ্ত হয়? যে-কোনো দুটি পদ্ধতি চিত্র-সহ আলোচনা করো
উত্তরঃ বায়ুমণ্ডল সাধারণত বিকিরণ, পরিচলন ও পরিবহন পদ্ধতিতে উত্তপ্ত হয়ে থাকে।
১. বিকিরণ পদ্ধটিঃ কোনো মাধ্যম ছাড়াই বা মাধ্যম থাকলেও তাকে উত্তপ্ত না করে যে পদ্ধতিতে তাপ এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুতে চলে যায় তাকে বিকিরণ পদ্ধতি বলে।
২. পরিচলন পদ্ধটিঃ ভূপৃষ্ঠসংলগ্ন বায়ু উত্তপ্ত হওয়ার পর প্রসারিত ও হালকা হয়ে ওপরের দিকে উঠে যায়। তখন চারদিক থেকে ঠান্ডা ভারী বাতাস ওই ফাঁকা জায়গায় ছুটে আসে এবং ওই বাতাসও ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে ওপরে উঠে যায়। বায়ুমণ্ডল উত্তপ্ত হওয়ার এই পদ্ধতিকে পরিচলন পদ্ধতি বলে।
৩. পরিবহণ পদ্ধতিঃ যে পদ্ধতিতে কোনো পদার্থের উষ্ণতর অংশ থেকে শীতলতর অংশে তাপ সঞ্চলিত হয় কিন্তু পদার্থের অণুগুলির কোনো স্থান পরিবর্তন হয় না, তাকে পরিবহণ পদ্ধতি বলে।
(খ)গঙ্গার গতিপথের তিনটি প্রধান বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করো।
উত্তরঃ গঙ্গার গতিপথঃ
১. গঙ্গোত্রী হিমবাহের গোমুখ তুষারগুহা থেকে উৎপন্ন। প্রথম অবস্থায় এর নাম ভাগীরথী।
২. গঙ্গা নদী তার প্রধান উপনদী যমুনার সঙ্গে মিলিত হয়েছে উত্তরপ্রদেশের এলাহাবাদে ।
৩. পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার ধুলিয়ানের কাছে পদ্মা ও ভাগীরথ- হুগলি নামে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়েছে।
(গ) ভারতে উৎপাদিত ফসলগুলির শ্রেণিবিভাগ করো। ও দুটি করে উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ ভারতে উৎপাদিত ফসলগুলি হলো-
১. খাদ্য ফসল- ধন, গম, মিলেট।
২. সবজি ফসল- আলু, পটল, বেগুন।
৩. তন্তু জাতীয় ফসল- পাট, তুলা।
৪. পানীয় ফসল- চা, কফি।
৫. অন্যান্য ফসল- ডাল, তৈল বীজ, রবার।
(ঘ) মালভূমি অঞ্চলে রাতের বেলায় উষ্ণতা কমে যায় কেন?
উত্তর:- কোনো অঞ্চলের তাপমাত্রার হ্রাস বৃদ্ধি সাধারণত সেই অঞ্চলটি কোন্ শিলায় গঠিত বা সেই অঞ্চলে কী ধরনের মাটি আছে, তার উপর নির্ভর করে। যদি শিলার বা মাটির উত্তাপ গ্রহণ বা ধারণ ক্ষমতা বেশি হয়, তবে অঞ্চলটি উষ্ণ হয়। আর শিলা বা মাটির তাপ গ্রহণ বা ধারণ ক্ষমতা কম হলে অঞ্চলটি কম উষ্ণ হয়।
মালভূমি অঞ্চল সাধারণত লাল বা ল্যাটেরাইট মাটি এবং আগ্নেয় বা রূপান্তরিত শিলায় তৈরি হয়। দিনের বেলায় এই শিলা বা মাটি উত্তপ্ত হয় কিন্তু সুর্যাস্তের পরে তাপ বিকিরণ করে শীতল হয়ে পড়ে। তাই রাতের দিকে মালভূমি এলাকায় তাপমাত্রা হ্রাস পায়৷
(ঙ) শব্দদূষণ কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, তা সংক্ষেপে লেখো।
উত্তর - শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণের উপায়গুলি হল-
(i) ক্ষতিকারক শব্দ উৎসগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করা দরকার।
(ii) শব্দবাজি ব্যবহার নিষিদ্ধ করা।
(iii) পথের রাস্তার দুইপাশে প্রচুর পরিমাণে বৃক্ষরোপণ করতে হবে।
(iv) নিঃশব্দ অঞ্চল সুরক্ষিত রাখতে হবে।
(v) উন্নতমানের সাইলেন্সার ব্যবহার করা উচিত। (vi) ব্যক্তিগত গাড়ির হর্ন নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। (vii) কানে শব্দ নিরোধক যন্ত্র ব্যবহার।
(viii) সাউন্ডবক্স, ডিজে, মাইককে নিয়ন্ত্রণ করা দরকার।
(ix) ব্যক্তিগত ও পারিবারিক অনুষ্ঠানে শব্দবিধি অনুসরণ করা উচিত।
(x) মিষ্ট ও মৃদু শব্দ উৎপাদনকারী আধুনিক প্রযুক্তির ইঞ্জিন ব্যবহার করতে হবে।
(xi)ঘরের দেওয়ালে পুরু কাচ ও পাথর ব্যবহার করতে হবে।
(xii)সড়কপথ প্রশস্ত ও পথ নির্দেশক চিহ্ন ব্যবহার করতে হবে।
(xiii)সর্বোপরি, শব্দদূষণ সম্পর্কিত কেন্দ্রীয় আইন কঠোরভাবে প্রয়োগ করা (1981 খ্রি.)।
(চ)বায়ুদূষণের ফলাফলগুলি উল্লেখ করো |
উওরঃ - বায়ুদূষণের ফলাফলগুলি হল-
(i) বায়ুমণ্ডলের গড় উষ্ণতা বৃদ্ধি হয়।
(ii) ওজোনস্তরে গর্ত সৃষ্টি।
(iii) অ্যাসিড বৃষ্টি হয়।
(iv) ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়।
(v) সর্দি, জীবাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি, কাশি, হাঁচি, শ্বাসকষ্টের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়I
(vi) কৃষিজ ফসলের উৎপাদন কমে যায়,
(vii) গ্রিনহাউস গ্যাসের আধিক্য হয়। ফলে পরিবেশে উষ্ণতা বাড়ে।
(viii) স্বাভাবিক উদ্ভিদের বৃদ্ধি হ্রাস পায়। গাছের
ক্লোরোসিস ও নেক্রোসিসের প্রভাব বৃদ্ধি।
(ix) পাখিসহ অন্যান্য জীবজন্তুর অপমৃত্যু ঘটে।
(ছ) শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত আলোচনা করো।
উত্তর:- বায়ু জলভাগের উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সময় প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প সংগ্রহ করে। এই জলীয় বাষ্পপূর্ণ বায়ুপ্রবাহের গতিপথে কোনো পর্বত আড়াআড়িভাবে অবস্থান করলে ওই বায়ু পর্বতের গা বেয়ে উপরে উঠে যায় এবং সেখানে শীতল ও ঘনীভূত হয়ে পর্বতের প্রতিবাত ঢালে যে বৃষ্টিপাত ঘটে তাকে শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত (Orographic Rainfall) বলে। শৈল মানে 'পাহাড়'। ওই বায়ু যখন পর্বত অতিক্রম করে বিপরীত দিকে অর্থাৎ অনুবাত ঢালে পৌঁছায় তখন তাতে জলীয় বাষ্প কমে যাওয়ার জন্য বৃষ্টিপাত বিশেষ হয় না। এইরূপ স্বল্প বা প্রায় বৃষ্টিহীন অঞ্চলকে বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল (Rain shadow Region) বলে। ভারতের হিমালয় পার্বত্য অঞ্চল ও সংলগ্ন অংশে শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত হয়।
(জ)অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে 'বিজ্ঞানের মহাদেশ' বলা হয় কেন?
উত্তর - অ্যান্টার্কটিকা পৃথিবীর সমস্ত দেশের একটি 'আন্তর্জাতিক ভূখণ্ড'। এই মহাদেশ কোনো দেশের অধীন নয়। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, নরওয়ে, ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, জাপান, আর্জেন্টিনা, ভারতসহ প্রায় 40টি দেশে 100টিরও বেশি গবেষণাকেন্দ্র এই মহাদেশে আছে।
সারা পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা এই মহাদেশের প্রাকৃতিক পরিবেশ, আবহাওয়া, জলবায়ু, খনিজ সম্পদ প্রভৃতি বিষয়ে গবেষণা সুযোগ পাবে। কিন্তু সব পরিকল্পনা ও গবেষণা শান্তির উদ্দেশ্যে হতে হবে। এখানকার প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর কোনো দেশের নিজস্ব অধিকার থাকবে না। সব দেশকেই এই মহাদেশের জীববৈচিত্র্য রক্ষা করার জন্য দায়িত্ব পালন করতে হবে। এ সকল কারণে আন্টার্কটিকা মহাদেশকে 'বিজ্ঞানের মহাদেশ' বলা হয়।
(ঝ) মানচিত্রে স্কেলের গুরুত্ব আলোচনা।
উত্তরঃ - মানচিত্রে স্কেলের গুরুত্ব অপরিসীম। স্কেলের ব্যবহারগুলি হল-
১. স্কেলের সাহায্যেই মানচিত্র অঙ্কন করা হয়।
২.স্কেলের আয়তন ছোটো বড়ো করে ক্ষুদ্র ও বৃহৎ স্কেল মানচিত্র
৩. মানচিত্রে বিভিন্ন স্থানগুলির মধ্যে পারস্পরিক দূরত্ব নির্ণয়ের জন্য স্কেল ব্যবহৃত হয়।
৪.স্কেলের সাহায্যে মানচিত্রে দুটি স্থানের দূরত্ব এবং ভূপৃষ্ঠে এই দুটি স্কেলের মধ্যে দূরত্ব সম্পর্কে ধারণা করা যায়।
৫. মানচিত্রে অঙ্কিত নদী, রাস্তা, রেললাইন প্রভৃতির দৈর্ঘ্য স্কেলের সাহায্যেই মাপা হয়।
তৃতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন class 6
Class 6 Geography question answer West Bengal board